www.baitulilliyeen.com নামে Website িটর স্বত্বাধিকারীর পরিচিতি
About Us পেজটিতে সম্মাণিত পাঠকবর্গ জানতে পারবেন
www.baitulilliyeen.com নামে Website িটর স্বত্বাধিকারীর পূর্ণ পরিচিত,
كَشْفُ المُْبْھَم (কাশফুল মবুহাম)▓“জটিল বিষয়ের সমাধান” ▓ নামক গ্রন্থখানার পরিচয়, এবং www.baitulilliyeen.com নামে Website িট গঠনের উদ্দেশ্য ।
www.baitulilliyeen.com নামে Website িটর স্বত্বাধিকারীর পরিচিতি :
নাম:
অধ্যক্ষ মুহাম্মদ নূরুল হক কামিল (হাদিস, আদব) মাদরাসা শিক্ষাবোর্ড, ঢাকা,
এম, এ (ইসলামি শিক্ষা) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়,
এম, এড, দারুল ইহসান ইউনিভার্সিটি।
পিতা:মো: মোহর আলী (প্রধান), মাতা: আজিমুন নেছা,
জন্ম তারিখ: ০১-০৩-১৯৬১
প্রতিষ্ঠাতা-পরিচালক:
مَرْكَزُ الْأَبْحَاثِ الْإِسْلاَمِيَّةِ بَيْتُ الْعِلِّيِّيْنَ
Baitulilliyeen Islamic Research Center
বাইতুইল্লিয়্যিন ইসলামি গবেষণা কেন্দ্র
أَهْلُ السُّنَّةِ وَالْجَمَاعَةِ (আহলুসসুন্নাত ওআল জামাআত ) সম্পর্কীয় একটি ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান),
চরগোয়ালদী (মেঘনা নদীর পাড়), মঙ্গলেরগাঁও,সোনারগাঁ, নারায়ণগঞ্জ।
প্রতিষ্ঠাকালঃ ২রা সেপ্টেম্বর,২০০৫ ইং,১৮ ই ভাদ্র, ১৪১২ বাংলা, ২৭ রজব, ১৪২৬,শুক্রবার ।
কর্মময় জীবনের সংক্ষিপ্ত বিবরণঃ
অধ্যক্ষ, বন্দর ইসলামিয়া ফাযিল মাদরাসা,বন্দর,নারায়ণগঞ্জ ।
সাবেক অধ্যক্ষ, জামেয়া রহমানিয়া ফাযিল মাদরাসা,মিরসরাই,চট্টগ্রাম।
সাবেক অধ্যক্ষ, খাতিয়া-বন্দান ইসলামিয়া ফাযিল মাদরাসা,সদর,গাজীপুর।
সাবেক উপাধ্যক্ষ, কালাদী শাহাজ উদ্দিন জামেয়া ইসলামিয়া ফাযিল মাদরাসা,রূপগঞ্জ,নারায়ণগঞ্জ।
সাবেক অধ্যক্ষ, বক্তাবলী ইসলামিয়া আলিম মাদরাসা,সদর,নারায়ণগঞ্জ।
সাবেক অধ্যক্ষ, গজারিয়া বাতেনিয়া আলিম মাদরাসা,গজারিয়া,মুন্সীগঞ্জ ।
Website : www.baitulilliyeen.com + www.baitulilliyeen.net, Email : nhaq405@gmail.com,
FB: Muhammad Nurul Haq অথবা 01911750627
Mobile : 01911750627,01707750627,01842750627, 01611750627, 01511750627
লিখক/রচয়িতাঃ
كَشْفُ المُْبْھَمِ“ (عَلَى ضَوْءِ أهْلِ السُّنَّةِ وَ الْجَمَاعَةِ)”
“কাশফুল মবুহাম” (আলা দওয়ি আহলিসসুন্নাহ ওআল জামাআ’ত
(আহলুসসুন্নাহ ওআল জামাআ’তের আলোকে)▓“জটিল বিষয়ের সমাধান” ▓ ।
كَشْفُ المُْبْھَم (কাশফুল মবুহাম)▓“জটিল বিষয়ের সমাধান” ▓ নামক গ্রন্থখানার প্রথম প্রকাশকালঃ
১ ডিসেম্বর, ২০২০ খ্রিষ্টাব্দ, মঙ্গলবার
১৬ অগ্রহায়ণ, ১৪২৭, বাংলা, মঙ্গলবার
১৫ রবিউস সানি, ১৪৪২ হিজরী, মঙ্গলবার
পরিবর্তিত, পরিবর্ধিত, পরিমার্জিত দ্বিতীয় সংস্করনের প্রকাশকালঃ
১ ফেব্রুয়ারী, ২০২১, সোমবার
১৮ মাঘ, ১৪২৭, সোমবার
১৮জমাদিউস সানি, ১৪৪২, সোমবার
كَشْفُ المُْبْھَم (কাশফুল মবুহাম)▓“জটিল বিষয়ের সমাধান” ▓ নামক গ্রন্থখানার পরিচয় ও বৈশিষ্ঠ্যঃ
১. أَرْذَلُ الْقُرُوْنِ” “ ( আরযালুল কুরুনি) তথা “সর্বনিকৃষ্টশতাব্দীসমূহ”(হিজরী চতুর্থ শতাব্দী থেকে শুরু করে বর্তমান কাল পর্যন্ত সময় কালের অন্তর্ভূক্ত) নিকৃষ্ট উলামা কর্তৃক লিখিত কিতাবের পদ্ধতির সম্পূর্ণ বিপরীতে خَيْرُ الْقُرُوْن الثَّلَاثَة (খাইরুল কুরুনিছ্ছালাছাহ) তথা “ সর্বোৎকৃষ্ট তিনশতাব্দীসমূহের ” অন্তর্ভূক্ত উলামাকেরামগণের নীতিমালা অনূসরণে অভিনব পদ্ধতিতে আমার كَشْفُ المُْبْھَم (কাশফুল মবুহাম)▓“জটিল বিষয়ের সমাধান” ▓ নামক গ্রন্থখানা লিখা হয়েছে । كَشْفُ المُْبْھَم (কাশফুল মবুহাম)▓“জটিল বিষয়ের সমাধান” ▓ নামক গ্রন্থখানার পরিচয় পর্বে নিম্নে এর বিস্তারিত বিবরণ দেওয়া হল ।
كَشْفُ المُْبْھَم (কাশফুল মবুহাম)▓“জটিল বিষয়ের সমাধান” ▓ নামক গ্রন্থখানার পরিচয়ঃ
كَشْفُ المُْبْھَم (কাশফুল মবুহাম)▓“জটিল বিষয়ের সমাধান” ▓ নামক গ্রন্থে অন্তর্নিহিত বিভিন্ন সূচীর অন্তর্ভূক্তিসহ নিম্নে বর্ণিত ০৫টি বিশেষ প্রসঙ্গের বিস্তারিত আলোচনা আছে ।
(১ নং প্রসঙ্গ ) গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ঃ >>
(ক)>>“ ” خَيْرُ الْقُرُوْن الثَّلَاثَة (খাইরুল কুরুনিছ্ছালাছাহ) তথা “ সর্বোৎকৃষ্ট তিনশতাব্দীসমূহ ”
(খ)>> أَرْذَلُ الْقُرُوْنِ” “ ( আরযালুল কুরুনি) তথা “সর্বনিকৃষ্টশতাব্দীসমূহ”
(গ)>> “الْجَمَاعَةُ” (আল-জামাআ’ত) তথা أَهْلُ السُّنَّةِ وَ الْجَمَاعَةِ (আহলুসসুন্নাহ ওআল জামাআত ) নামে ০৩টি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় / প্রসঙ্গের উপর আনুষঙ্গিক বিস্তারিত আলোচনা ।
(২ নং প্রসঙ্গ ) ছয়টি (০৬টি) মতবিরোধের কারণঃ>>
(ক) মতবিরোধের কারণ>> সীমাবদ্ধ সিলেবাসভূক্ত ) نِصَابٌ /নিসাবভূক্ত) সিলেবাসভূক্ত আলিম হওয়াঃ–
(খ) মতবিরোধের কারণ>> মহান আল্লাহ তা’আলার প্রতি পরিপূর্ণ ঈমান না থাকাঃ
(গ) মতবিরোধের কারণ>> মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামার প্রতি পরিপূর্ণ ঈমান না থাকাঃ
(ঘ) মতবিরোধের কারণ>> আমাদের নবী মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামার সাহাবীগণকেإِحْسَا نٍ (ইহসান ) তথা সততার সহিত পরিপূর্ণ তথা হুবুহু অনুসরন না করাঃ
(ঙ) মতবিরোধের কারণ>> “মহান আল্লাহ তআ’লার চুপ বা নীরব থাকা বিষয়” (ألْأُمُوْرُ السَّاكِتُ عَنْها أللهُ) সম্পর্কে অথবা ইসলামি শরীয়তের স্বীকৃত চারটি আইনগত নাম সম্পর্কে অজ্ঞ থাকাঃ
(চ) মতবিরোধের কারণ>>“ بِدْعَة”(বিদআ’তুন)শব্দটির শাব্দিক অর্থ , পারিভাষিক ও শরীয়তী অর্থ সম্পর্কে অজ্ঞ থাকাঃ
(৩ নং প্রসঙ্গ ) “بِدْعَة” (বিদআ’তুন) শব্দের আইনগত অর্থের ব্যাখ্যাঃ (Footnote-১)
“بِدْعَة” (বিদআ’তুন) শব্দের আইনগত অর্থের ব্যাখ্যা নিম্নে বর্ণিত বর্ণমালায় ক্রমিকসম্বলিত চারটি (০৪টি) পদ্ধতিতে বিস্তারিত বর্ণনা ।
বর্ণমালায় ক্রমিকসম্বলিত পদ্ধতি চারটিঃ (ক,খ,গ,ঘ)
(ক) “عِلْمُ الْبَلَاغَةِ” (ইলমুল বালাগাত) তথা অলংকার শাস্ত্রের একটি শাখা “عِلْمُ الْمَعَانِى” (ইলমুল মাআ’নী) এর অন্তর্ভূক্ত “اَلْاِيْجَازُ” (আল ইজাযু) তথা “প্রকাশ ভঙ্গির সংক্ষিপ্ত রূপ” এবং “اَلْاِطْنَابُ” ( আল ইতনাবু) তথা “প্রকাশ ভঙ্গির দীর্ঘরূপ” পদ্ধতি ব্যবহারের মাধ্যমে<>
(খ) “عِلْمُ الْبَلَاغَةِ” (ইলমুল বালাগাত) তথা অলংকার শাস্ত্রের একটি শাখা “عِلْمُ الْبَدِيْعِ” (ইলমুল বাদী’) এর অন্তর্ভূক্ত “التَّوْرِيَةُ “ (আত্ তাওরিয়্যাতু) তথা “দুই অর্থ বিশিষ্ট শব্দ” ব্যবহারের মাধ্যমে<>
(গ) আমাদের নবী সাইয়্যিদুনা মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামার ” جَوَامِعُ الْكَلِمِ” (”জাওয়ামিউল কালিম”) তথা “ব্যাপক অর্থবোধক বাক্যবলী” পদ্ধতি ব্যবহারের মাধ্যমে<>
(ঘ) ইসলামি শরীয়তের চারটি আইনগত নামের অন্তর্ভূক্ত চতুর্থ আইনগত নাম “মহান আল্লাহ তাআ’লার চুপ বা নীরব থাকা বিষয় ” (ألْأُمُوْرُ السَّاكِتُ عَنْها أللهُ ) ব্যবহারের মাধ্যমে<> বিস্তারিত বর্ণনা ।-
>> Footnote-১). “بِدْعَة” (বিদআ’তুন)শব্দের আইনগত অর্থের ব্যাখ্যা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে www.baitulilliyeen.com নামে Website টিতে প্রদত্ত আমার লিখিত كَشْفُ الْمُبْهَمِ” (عَلَى ضَوْءِ أهْلِ السُّنَّةِ وَ الْجَمَاعَةِ) ” “কাশফুল মবুহাম” (আলা দওয়ি আহলিসসুন্নাহ ওআল জামাআ’ত) (আহলুসসুন্নাহ ওআল জামাআ’তের আলোকে)▓“জটিল বিষয়ের সমাধান” ▓ নামক বইটির ৪০ নং সূচীপত্র, পৃষ্ঠা নং-৩২৪-৩২৯ নং পৃষ্ঠা দ্রষ্টব্য । সম্মাণিত পাঠকবর্গ বইটি Download করে অথবা মেনু বারের(Menubar) Book >Kasful Mubham নামে মেনুতে (Menu) Click করে দেখতে পারেন )<< (৪ নং প্রসঙ্গ ) “بِدْعَة” (বিদআ’তুন) শব্দের শাব্দিক ও পারিভাষিক অর্থের ব্যাখ্যাঃ (Footnote-২)
(ক) “بِدْعَة” (বিদআ’তুন) শব্দের অভিধানভিত্তিক শাব্দিক অর্থঃ
নতুন কাজ, নতুন বস্ত,নতুন বিষয় ও নতুন ব্যাপার ইত্যাদি । অরবী-বাংলা অভিধান, মুহাম্মদ আলাউদ্দিন আল-আজহারী, ড: মুহাম্মদ ফজলুর রহমান ।
(খ) “بِدْعَة” (বিদআ’তুন) শব্দের অভিধানভিত্তিক পারিভাষিক অর্থঃ
“بِدْعَة” (বিদআ’তুন) শব্দের অভিধানভিত্তিক পারিভাষিক অর্থ চারটিঃ (১,২,৩,৪)
(১) ঈমান বা বিশ্বাস বিরুদ্ধ নব আকিদা (আল-মুনজিদ, আরবী-আরবী অভিধান)।
(২) ধর্মের সনাতন ধারার পরিপন্থি চিন্তা ও কর্ম (আল-মানার, আরবী-বাংলা অভিধান)।
(৩) ধর্মে সংযোজিত বা সংযোগকৃত নতুন কিছু [(পরিবর্তন,পরিবর্ধন, আইন,ফরজ, হারাম নামে কোন শব্দ)] (আল-মু’জামুল ওয়াসিত, অরবী-আরবী অভিধান)।
(৪) “اَلْبِدْعَةُ” শব্দটির ইংরেজি প্রতিশব্দ হচ্ছে-Heresy (হিরেসি) ।
Heresy (হিরেসি) শব্দটির অভিধানভিত্তিক পারিভাষিক অর্থঃ
(ক) প্রচলিত ধর্মমতের বিরুদ্ধমত বা বিশ্বাস (সকল ইংরেজি আভিধান) ।
উপরে উল্লেখিত আরবী ও ইংরেজী অভিধানসমূহে লিখিত بِدْعَةٌ” (বিদআ’তুন) শব্দের ব্যাখ্যামূলক বিস্তৃত আরবি প্রতিশব্দের ০৪টি বাংলা অর্থানুযায়ী আমাদের নবী মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামার পবিত্র বাণী-
” كُلُّ بِدْعَةٍ ضَلاَلَةٌ “ ( কুল্লু বিদআ’তিন দলালাতুন) বাক্যটির আইনগত অর্থসমূহ পর্যায়ক্রমে––পদ্ধতি -১
(ক) ঈমান বা বিশ্বাস বিরুদ্ধ নব আকিদাই “ভ্রষ্টতা”(ضَلاَلَةٌ)।
(খ) ধর্মের সনাতন ধারার পরিপন্থি চিন্তা ও কর্মই “ভ্রষ্টতা”(ضَلاَلَةٌ) ।
(গ) ধর্মে সংযোজিত বা সংযোগকৃত নতুন কিছুই [(পরিবর্তন,পরিবর্ধন, আইন,ফরজ, হারাম নামে কোন শব্দ)] “ভ্রষ্টতা”(ضَلاَلَةٌ)।
(ঘ) প্রচলিত ধর্মমতের বিরুদ্ধমত বা বিশ্বাসই “ভ্রষ্টতা”(ضَلاَلَةٌ)।
” كُلُّ بِدْعَةٍ ضَلاَلَةٌ “ ( কুল্লু বিদআ’তিন দলালাতুন) বাক্যটির আইনগত অর্থসমূহ পর্যায়ক্রমে–পদ্ধতি -২
(ক)ঈমান বা বিশ্বাস বিরুদ্ধ নব আকিদাই “বিদআত”-بِدْعَةٍ।
(খ) ধর্মের সনাতন ধারার পরিপন্থি চিন্তা ও কর্মই “বিদআত ”-بِدْعَةٍ।
(গ) ধর্মে নতুন সংযোজিত বা সংযোগকৃত কিছুই [(পরিবর্তন,পরিবর্ধন, আইন,ফরজ, হারাম নামে কোন শব্দ,আইন)] “বিদআত”- بِدْعَةٍ।
(ঘ) প্রচলিত ধর্মমতের বিরুদ্ধমত বা বিশ্বাসই “বিদআত”-بِدْعَةٍ ।
(ঙ) ইসলামি শরীয়তে সংযোজিত বা সংযোগকৃত নতুন কিছুই “বিদআত”-بِدْعَةٍ।
আমরা উপরোল্লিখিত بِدْعَةٌ” (বিদআ’তুন) শব্দটির শরীয়তী তথা আইনগত অর্থ, ভাব ও মর্ম এবং অভিধানভিত্তিক শাব্দিক ও পারিভাষিক অর্থ, ভাব ও মর্মের বিস্তৃত ব্যাখ্যা থেকে প্রাপ্ত জ্ঞানানুসারে এখন এ সিদ্ধান্তে উপনীত হতে পারি যে, ইসলামি শরীয়তে ” সংযোজিত বা সংযোগকৃত নতুন কিছু( আইন)” তথা بِدْعَةٌ” (বিদআ’তুন) প্রচলন বা بِدْعَةٌ” (বিদআ’তুন) অনুপ্রবেশ করানো হরাম।
(Footnote-২) “بِدْعَة” (বিদআ’তুন)শব্দের শাব্দিক ও পারিভাষিক অর্থের ব্যাখ্যা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে www.baitulilliyeen.com নামে Website টিতে প্রদত্ত আমার লিখিত كَشْفُ الْمُبْهَمِ” (عَلَى ضَوْءِ أهْلِ السُّنَّةِ وَ الْجَمَاعَةِ) ” “কাশফুল মবুহাম” (আলা দওয়ি আহলিসসুন্নাহ ওআল জামাআ’ত) (আহলুসসুন্নাহ ওআল জামাআ’তের আলোকে)▓“জটিল বিষয়ের সমাধান” ▓ নামক বইটির ৪১ নং সূচীপত্র, পৃষ্ঠা নং-৩২৯-৩৪০ নং পৃষ্ঠা দ্রষ্টব্য । সম্মাণিত পাঠকবর্গ বইটি Download করে অথবা মেনু বারের(Menubar) Book >Kasful Mubham নামে মেনুতে (Menu) Click করে দেখতে পারেন )<
(৫নং প্রসঙ্গ ) আটটি (০৮টি) মতবিরোধপূর্ণ বাস্তব জটিল বিষয়ঃ >>
(ক)মতবিরোধপূর্ণ বাস্তব জটিল বিষয়>> أَلْبِدْعَةُ (আল-বিদআ’তু) তথা (“ইসলাম ধর্মে) নতুন কিছু সংযোগ বা সংযোজনঃ ” بِدْعَةٌ”(বিদআ’তুন) শব্দটির শরীয়তী তথা আইনগত অর্থ ও অভিধানভিত্তিক শাব্দিক অর্থ, অভিধানভিত্তিক পারিভাষিক অর্থঃ
(খ) মতবিরোধপূর্ণ বাস্তব জটিল বিষয়> আমাদের নবী মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামার عِلْمُ الْغَيْبِ (ইলমুল গায়বি) তথা অদৃশ্য বিষয়ের জ্ঞানঃ
(গ) মতবিরোধপূর্ণ বাস্তব জটিল বিষয়> আমাদের নবী সাইয়্যিদুনা মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামার মহান সৃষ্টির সঠিক তথ্য সম্পর্কে অজ্ঞ থাকাঃ
(ঘ) মতবিরোধপূর্ণ বাস্তব জটিল বিষয়> سُنَّةٌ حَسَنَةٌ (সুন্নাতুন হাসানাতুন) তথা উত্তম নিয়মঃ
(ঙ) মতবিরোধপূর্ণ বাস্তব জটিল বিষয়> ألدُّعَاءُ–ألْمُنَاجَاة (দুআ’-মুনাজাত) তথা “প্রার্থনা-নিভৃত আলাপঃ
(চ) মতবিরোধপূর্ণ বাস্তব জটিল বিষয়> ألدُّعَاءُ–ألْمُنَاجَاة (দোয়া-মুনাজাতে) “ وَسِيْلَةُ (ওআছিলা) তথা “মাধ্যম” অবলম্বন করাঃ
(ছ) মতবিরোধপূর্ণ বাস্তব জটিল বিষয়> وَرَثَةُالْأَنْبِيَاءِ-ওআরাছাতুল আন্বিয়া (নবীগণের ওআরিছ) গুণসম্বলিত আলিমঃ
(জ) মতবিরোধপূর্ণ বাস্তব জটিল বিষয়>> আমাদের নবী সাইয়্যিদুনা মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামার প্রতি দরুদ শরীফ ও সালাম প্রসঙ্গঃ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা ।
পরিশিষ্টঃ ১. আমাদের নবী মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামার উচ্চমর্যাদা প্রসঙ্গ ।
উপসংহারঃ (১) التَّوْبَةُ (তাওবা) তথা অনুতাপ- অনুশোচনা ও الْإِسْتِعْفَارُ (ইস্তিগফার) তথা ক্ষমা চাওয়া এবং ذِكْرُ اللَهِ (যিকরুল্লাহি) আল্লাহর যিকর প্রসঙ্গ ।
আমাদের নবী মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামার উচ্চমর্যাদা প্রসঙ্গ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে www.baitulilliyeen.com নামে Website টিতে প্রদত্ত আমার লিখিত كَشْفُ الْمُبْهَمِ” (عَلَى ضَوْءِ أهْلِ السُّنَّةِ وَ الْجَمَاعَةِ) ” “কাশফুল মবুহাম” (আলা দওয়ি আহলিসসুন্নাহ ওআল জামাআ’ত) (আহলুসসুন্নাহ ওআল জামাআ’তের আলোকে)▓“জটিল বিষয়ের সমাধান” ▓ নামক বইটির ৪৯ নং সূচীপত্র, পৃষ্ঠা নং-৪৭৯-৫১৬ নং পৃষ্ঠা দ্রষ্টব্য । সম্মাণিত পাঠকবর্গ বইটি Download করে অথবা মেনু বারের(Menubar) About Us নামে মেনুতে (Menu) Click করে দেখতে পারেন )<<
كَشْفُ المُْبْھَم (কাশফুল মবুহাম)▓“জটিল বিষয়ের সমাধান” ▓ নামক গ্রন্থখানার আলোচ্য বিষয়গুলোর সংক্ষিপ্ত বর্ণনা সমাপ্ত হল ।
লেখক বা রচয়িতার কর্মময় জীবনের উপর আলোকপাতঃ
অধ্যক্ষ, বন্দর ইসলামিয়া ফাযিল মাদরাসা, বন্দর, নারায়ণগঞ্জ ।
সাবেক অধ্যক্ষ, জামেয়া রহমানিয়া ফাযিল মাদরাসা,মিরসরাই,চট্টগ্রাম।
সাবেক অধ্যক্ষ, খাতিয়া-বন্দান ইসলামিয়া ফাযিল মাদরাসা, গাজীপুর।
সাবেক উপাধ্যক্ষ, কালাদী শাহাজ উদ্দিন জামেয়া ইসলামিয়া ফাযিল মাদরাসা, রপগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ।
সাবেক অধ্যক্ষ, বক্তাবলী ইসলামিয়া আলিম মাদরাসা, নারায়ণগঞ্জ ।
সাবেক অধ্যক্ষ, গজারিয়া বাতেনিয়া আলিম মাদরাসা,মুন্সীগঞ্জ ।
Website : www.baitulilliyeen.com + www.baitulilliyeen.net,
Email : nhaq405@gmail.com, FB: Muhammad Nurul Haq
Mobile : 01911750627,01707750627,01842750627, 01611750627, 01511750627 ।
www.baitulilliyeen.com নামে Website িট গঠনের উদ্দেশ্য:
www.baitulilliyeen.com নামে Website িট গঠনের উদ্দেশ্য:
(ক) বাইতুলইল্লিয়্যিন ইসলামি গবেষণা কেন্দ্র থেকে প্রকাশিত ইসলামি কিতাব, বই বা গ্রন্থ, আহলুসসুন্নাহ ওআল জামাআ’ত সম্পর্কীয় আকিদা,বিশ্বাস ও মতবাদ এবং কার্যাবলী www.baitulilliyeen.com নামে Website িটর মাধ্যমে আমাদের নবী মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামার প্রবর্তিত ফরজ হিসেব পালনীয় একমাত্র একটি বেহেস্তী দল “ الْجَمَاعَة (আল-জামাআ’ত) নামে দল তথা أَھْلُ السنُّةَّ وَ الْجَمَاعَةِ (আহলুসসুন্নাত ওআল জামাআত) (১১১ Footnote) নামে দলের অনূসারী মুসিলম বিশ্বের মুসলিম মানুেষর নিকট উপস্থাপন করা, প্রচার করা । মহান আল্লাহর দলের একমাত্র নাম , আমাদের নবী মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামার প্রবর্তিত দলের একমাত্র নাম, ইসলামের বা ইসলাম ধর্মের দলের একমাত্র নাম এবং ” خَیرُْ الْقرُُوْن الثلََّاثةَ “ (খাইরল কুরিনছ্ছালাছাহ) তথা সর্বোৎকৃষ্ট তিনশতাব্দীর” (২২২ Footnote)সাহাবীগেণর (রাদিআল্লাহু আনহুম), তাবেঈ ও তাবে’- তাবেঈনগেণর তালিকায় অন্তর্ভূক্ত উৎকৃষ্ট মুসিলম মানুষগণের বা উৎকৃষ্ট মুসিলম উলামােকরামগেণর পূর্ণ অনূসারী ও পূর্ণ সমর্থনকারী প্রকৃত মুমিন-মুসলিম মানুষের দলের একমাত্র নাম হচ্ছে أَھْلُ السنُّةَّ وَ الْجَمَاعَةِ (আহলুসসুন্নাত ওআল জামাআত) । আর ” أرَْذلَ الْقرُُوْنِ “(আরযালুল কুরুনি) তথা “ সর্বনিকৃষ্ট শতাব্দীর ” (হিজরী চতুর্থ শতাব্দী ও এর পরবর্তী শতাব্দীসমূহের) (৩৩৩ Footnote) অন্তর্ভূক্ত নিকৃষ্ট মুসলিম বা কপট মুসলিমদের দলের নাম ” خَیرُْ الْقرُُوْن الثلََّاثةَ “ (খাইরল কুরিনছ্ছালাছাহ) তথা সর্বোৎকৃষ্ট তিনশতাব্দীর” সাহাবীগেণর (রাদিআল্লাহু আনহুম), তাবেঈ ও তাবে’- তাবেঈনগেণর তালিকায় অন্তর্ভূক্ত উৎকৃষ্ট মুসিলম মানুষগণের দলের মত বা উৎকৃষ্ট মুসিলম উলামােকরামগেণর দলের মত একমাত্র একটি নাম أَھْلُ السنُّةَّ وَ الْجَمَاعَةِ (আহলুসসুন্নাত ওআল জামাআত) নামে নাম না হয়ে বরং তাদের নিজেদের কর্তৃক ইসলামের নামের সাথে বা ইসলাম ধর্মের গুণাবলীর সাথে এমনিক পবিত্র কুরআন ও হাদিস শরীফের বাক্য ও শব্দাবলীর নামের সাথে সম্পর্কিত ভিন্ন ভিন্ন নামে গঠিত দল-উপদলগুলোর নাম হচ্ছে তাদের নিজেদের দলের নাম । ফলে ” أرَْذلَ الْقرُُوْنِ “(আরযালুল কুরুনি) তথা “ সর্বনিকৃষ্ট শতাব্দীর ” (হিজরী চতুর্থ শতাব্দী ও এর পরবর্তী শতাব্দীসমূহের) (৩৩৩ Footnote) অন্তর্ভূক্ত নিকৃষ্ট মুসলিম বা কপট মুসলিমদের প্রত্যেকের দলের নাম একটি না হয়ে ভিন্ন ভিন্ন নাম হবে , কোন অবস্থাতেই ভিন্ন ভিন্ন নামে গঠিত তাদের দল-উপদলগুলোর নাম একটি হবে না । তাই, ” أرَْذلَ الْقرُُوْنِ “ (আরযালুল কুরুনি) তথা “ সর্বনিকৃষ্ট শতাব্দীর ” (হিজরী চতুর্থ শতাব্দী ও এর পরবর্তী শতাব্দীসমূহের) অন্তর্ভূক্ত নিকৃষ্ট মুসলিম বা কপট মুসলিমদের একমাত্র কাজ হল ইসলামের নামে বা ইসলাম ধর্মের গুণাবলীর নামে এমনিক পবিত্র কুরআন ও হাদিস শরীফের বাক্য ও শব্দাবলীর নামের সাথে সম্পর্কিত ভিন্ন ভিন্ন নামে দল-উপদল গঠন করা এবং ” أرَْذلَ الْقرُُوْنِ “ (আরযালুল কুরুনি) তথা “ সর্বনিকৃষ্ট শতাব্দীর ” (হিজরী চতুর্থ শতাব্দী ও এর পরবর্তী শতাব্দীসমূহের) অন্তর্ভূক্তমুসলিম মানুষকে أَھْلُ السنُّةَّ وَ الْجَمَاعَةِ (আহলুসসুন্নাত ওআল জামাআত) নামে দলের দিকে আহবান না করে তাদের নিজেদের গঠিত দল-উপদলগুলোর দিকে আহবান করার মাধ্যমে ” أرَْذلَ الْقرُُوْنِ “ (আরযালুল কুরুনি) তথা “ সর্বনিকৃষ্ট শতাব্দীর ” (হিজরী চতুর্থ শতাব্দী ও এর পরবর্তী শতাব্দীসমূহের) অন্তর্ভূক্ত মুসলিম মানুষকে দোযখী করা । এই আকিদা,বিশ্বাস ও মতবাদটি সারা মুসলিম বিশ্বের মুসিলম মানুষের নিকট পৌঁছে দেওয়া ।
(১১১ Footnote) (>> أَھْلُ السنُّةَّ وَ الْجَمَاعَةِ (আহলুসসুন্নাত ওআল জামাআত) সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে www.baitulilliyeen.com নামে Website টিতে প্রদত্ত আমার লিখিত كَشْفُ الْمُبْهَمِ” (عَلَى ضَوْءِ أهْلِ السُّنَّةِ وَ الْجَمَاعَةِ) “ “কাশফুল মবুহাম” (আলা দওয়ি আহলিসসুন্নাহ ওআল জামাআ’ত) (আহলুসসুন্নাহ ওআল জামাআ’তের আলোকে)▓“জটিল বিষয়ের সমাধান” ▓ নামক বইটির ১২,১৩,১৪ নং সূচীপত্র দ্রষ্টব্য । সম্মাণিত পাঠকবর্গ বইটি Download করে অথবা মেনু বারের(Menubar) Book >Kasful Mubham নামে মেনুতে (Menu) Click করে দেখতে পারেন )<< (২২২ Footnote ) (>> ” خَیرُْ الْقرُُوْن الثلََّاثةَ “ (খাইরল কুরিনছ্ছালাছাহ) তথা সর্বোৎকৃষ্ট তিনশতাব্দী সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে www.baitulilliyeen.com নামে Website টিতে প্রদত্ত আমার লিখিত كَشْفُ الْمُبْهَمِ”(عَلَى ضَوْءِ أهْلِ السُّنَّةِ وَ الْجَمَاعَةِ) “ “কাশফুল মবুহাম” (আলা দওয়ি আহলিসসুন্নাহ ওআল জামাআ’ত) (আহলুসসুন্নাহ ওআল জামাআ’তের আলোকে)▓“জটিল বিষয়ের সমাধান” ▓ নামক বইটির ০৩ নং সূচীপত্র দ্রষ্টব্য । সম্মাণিত পাঠকবর্গ বইটি Download করে অথবা মেনু বারের (Menubar)Book >Kasfumubham নামে মেনুতে (Menu) Click করে দেখতে পারেন )<< (৩৩৩ Footnote) >> أَرْزَلُ الْقُرُوْنِ (আরযালুল কুরুনি) তথা নিকৃষ্ট শতাব্দী’ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে www.baitulilliyeen.com নামে Website টিতে প্রদত্ত আমার লিখিত كَشْفُ الْمُبْهَمِ” (عَلَى ضَوْءِ أهْلِ السُّنَّةِ وَ الْجَمَاعَةِ) “ “কাশফুল মবুহাম” (আলা দওয়ি আহলিসসুন্নাহ ওআল জামাআ’ত) (আহলুসসুন্নাহ ওআল জামাআ’তের আলোকে)▓“জটিল বিষয়ের সমাধান” ▓ নামক বইটির ০৬ ও ০৭ নং সূচীপত্র দ্রষ্টব্য । সম্মাণিত পাঠকবর্গ বইটি Download করে অথবা মেনু বারের (Menubar) Book >Kasful Mubham নামে মেনুতে (Menu) Click করে দেখতে পারেন )<< (খ) أَھْلُ السنُّةَّ وَ الْجَمَاعَةِ (আহলুসসুন্নাত ওআল জামাআত) নামে দল ব্যাতীত ইসলামের নামে বা ইসলাম ধর্মের গুণাবলীর নামে এমনিক পবিত্র কুরআন ও হাদিস শরীফের বাক্য ও শব্দাবলীর নামের সাথে সম্পর্কিত ভিন্ন ভিন্ন নামে যে কোন দল করা হারাম এবং ভিন্ন ভিন্ন নামে গঠিত যে কোন দল-উপদলগুলার অনূসারী হওয়াও হারাম । এই আকিদা,বিশ্বাস ও মতবাদটি সারা মুসলিম বিশ্বের মুসিলম মানুষের নিকট পৌঁছে দেওয়া ।
(গ) ” أرَْذلَ الْقرُُوْنِ “ (আরযালুল কুরুনি) তথা “ সর্বনিকৃষ্ট শতাব্দীর ” (হিজরী চতুর্থ শতাব্দী ও এর পরবর্তী শতাব্দীসমূহের) অন্তর্ভূক্ত মুসলিমদের মধ্যে أَھْلُ السنُّةَّ وَ الْجَمَاعَةِ (আহলুসসুন্নাত ওআল জামাআত) নামে দল ত্যাগকারী কতক নিকৃষ্ট কপট মুসলিম রয়েছেন যারা মুসিলম সমােজ মুসিলম হিসেবে পরিচিত হলেও কিন্তু তারা মহান আল্লাহ তাআ’লা এবং তাঁর রাসুল, আমােদর নবী মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামার নিকট অমুসলিম হিসেব গণ্য । এই আকিদা,বিশ্বাস ও মতবাদটি সারা মুসলিম বিশ্বের মুসিলম মানুষের নিকট পৌঁছে দেওয়া । এই আকিদা,বিশ্বাস ও মতবাদটি নিম্নে বর্ণিত তিনটি হাদিস শরীফ থেকে উৎসিরত হয়েছে । যেমন এখােনে তিনটি হাদিস শরীেফর বাংলা ভার্সন বা বাংলা ভাষ্য নিম্নে উল্লেখ করা হল, এর আরবী ভার্সন নীচে Footnote ১,Footnote ২,Footnote ৩ এ দেখতে পারেন অথবা www.baitulilliyeen.com নামে Website টিতে প্রদত্ত আমার লিখিত كَشْفُ الْمُبْهَمِ”(عَلَى ضَوْءِ أهْلِ السُّنَّةِ وَ الْجَمَاعَةِ) “ “কাশফুল মুবহাম” (আলা দওয়ি আহলিসসুন্নাহ ওআল জামাআ’ত) (আহলুসসুন্নাহ ওআল জামাআ’তের আলোকে) ▓“জটিল বিষয়ের সমাধান” ▓ নামক বইটির ১৭ ও ১৮ নং সূচীপত্র দ্রষ্টব্য । সম্মাণিত পাঠকবর্গ বইটি Download করে অথবা মেনু বারের (Menubar)Book >Kasful Mubham নামে মেনুতে (Menu) Click করে দেখতে পারেন )।
আমােদর নবী মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামা বলেছন:
(১ নং হাদিস শরীফ ) (অর্থঃ- হারিছুল আশআ’রী (রাদিআল্লাহু আনহু )থেকে বর্ণিত, , তিনি বণর্না করেছেন, নিশ্চয় নবী রাসুলুল্লাহি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামা বলেছেন : এবং আমি তোমাদেরকে পাঁচটি বিষয়ের আদেশ করছি,. আল্লাহ [তাআ’লা] আমাকে ঐগুলোর আদেশ দিয়েছেন । ১. শুনা (শুনতে), ২. আনূগত্য করা (মানতে), ৩. জিহাদ করা (জিহাদ করতে) ৪. হিজরত করা (হিজরত করতে) ৫. الْجَمَاعَة (আল-জামাআ’ত)নামে দল তথা أَھْلُ السُّنَّةِ وَ الْجَمَاعَةِ (আহলুসসুন্নাহ ওআল জামাআ’ত)নামে দলটির অন্তর্ভূক্ত হয়ে থাকতে । অতএব, যে কহ একবিঘৎ (অর্ধহাত) পরিমান الْجَمَاعَة (আল-জামাআ’ত) নামে দল থেকে الفْرُْقةَ (ফু রকাত) তথা দল-উপদলে বিভক্ত হয়ে বিচ্ছিন্ন হয়ে গেল সে তার গর্দান থেকে ইসলামের বন্ধন ছিন্ন করে ফেলল ।
কিন্তু সে পূনরায় তওবা করে ) ফিরে আসলে আসতে পারে । তবে, যে কেহ “জাহিলিয়্যাতের আহবানে আহবান” (Footnote:[১১]) জানাল সে জাহান্নামের পাথেরর (জাহান্নামের ইন্ধনের ) অন্তর্ভূক্ত । অতপর, একজন লোক বলল, ইয়া রাসুলাল্লাহ , যদি সে নামাজ পড়ে, রোজা রাখে তবুও, নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামা ) বলেন, নামাজ পড়লে এবং রোজা রাখেলও (জাহান্নামর সত্তার <জাহান্নামের ইন্ধনের> অন্তর্ভূক্ত) । তাই,তোমরা “আল্লাহর আহবানে আহবান” কর, (Footnote:[২২]) যিনি তোমাদেরকে মুসলিম-মুমিন নামে অভিহিত করেছেন”, সুনানু তিরমিজি শরীফ, হাদিস শরীফ নং- ২৭৬৩ , Footnote(1)।
(Footnote:[১১ ]) “জাহিলিয়্যাতের আহবানে আহবান” বাক্যটির ব্যখ্যাঃ
(১১ Footnote) আমাদের নবী মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামা কর্তৃক ” خَیرُْ الْقرُُوْن الثلََّاثةَ “ (খাইরল কুরিনছ্ছালাছাহ) তথা সর্বোৎকৃষ্ট তিনশতাব্দীর” সাহাবীগেণর (রাদিআল্লাহু আনহুম), তাবেঈ ও তাবে’- তাবেঈনগেণর তালিকায় অন্তর্ভূক্ত উৎকৃষ্ট মুসিলম মানুষগণের জন্য এবং ” أرَْذلَ الْقرُُوْنِ “ (আরযালুল কুরুনি) তথা “ সর্বনিকৃষ্ট শতাব্দীর ” (হিজরী চতুর্থ শতাব্দী ও এর পরবর্তী শতাব্দীসমূহের) অন্তর্ভূক্ত নিকৃষ্ট মুসলিমগণের জন্য প্রবর্তিত ফরজ হিসেবে পালনীয় ইসলাম ধর্মের একমাত্র মূল দল الْجَمَاعَةُ (আল-জামাআ’ত) নামে দল তথা أَهْلُ السُّنَّةِ وَ الْجَمَاعَةِ (আহলুসসুন্নাহ ওআল জামাআ’ত) নামে দল থেকে الْفُرْقَة (ফুরকাত) তথা দলে-উপদলে বিভক্ত হয়ে বিচ্ছিন্ন হয়ে থাকা হচ্ছে “জাহিলিয়্যাতের আহবানে আহবান” ।
“জাহিলিয়্যাতের আহবানে আহবান” বাক্যটির দ্বিতীয় ব্যাখ্যাঃ
أَهْلُ السُّنَّةِ وَ الْجَمَاعَةِ (আহলুসসুন্নাহ ওআল জামাআ’ত) নামে দলটি থেকে الْفُرْقَة (ফুরকাত) তথা দলে-উপদলে বিভক্ত হয়ে বিচ্ছিন্ন হয়ে হউক অথবা أَهْلُ السُّنَّةِ وَ الْجَمَاعَةِ (আহলুসসুন্নাহ ওআল জামাআ’ত)নামে দলটির অন্তর্ভূক্ত আছেন বা সমর্থন করছেন মর্মে দাবী করে হউক أَرْذَلُ الْقُرُوْنِ” (আরযালুল কুরুনি) তথা “ সর্বনিকৃষ্ট শতাব্দীর ” (হিজরী চতুর্থ শতাব্দী ও পরবর্তী শতাব্দীসমূহের) সর্বনিকৃষ্ট কোন মুসলিম মানুষ নিজের দিকে, নিজ কর্তৃক গঠিত তার নিজস্ব দলের দিকে, নিজ গোত্র বা বংশের দিকে এবং ইসলামের নামে বা ইসলামের গুণাবলীর নামে এমনকি পবিত্র কুরআন ও হাদিস শরীফের বাক্য ও শব্দাবলীর নামে গঠিত বিভিন্ন দল-উপদলের দিকে আহবান করলে তাঁর এ আহবান হচ্ছে “জাহিলিয়্যাতের আহবানে আহবান” এবং “কুফুরীর নিদর্শন ” । এরূপ বৈশিষ্টের অধিকারী মুসলিম মানুষটির মৃত্যু হবে “জাহিলিয়্যাতের মৃত্যু । যেমন আমাদের নবী মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামার একটি দীর্ঘ হাদিস শরীফের বাণীর একটি খন্ড অংশ হচ্ছে এর প্রমাণ ।
হাদিস শরীফ খানা হচ্ছে এই–عَنْ اِبْنُ عُمَرَ قَالَ : سَمِعْتُ مِنْ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَ سَلَّمَ يَقُولُ : مَنْ مَاتَ وَهُوَ مُفَارِقُ الْجَمَاعَةِ فَإِنَّهُ يَمُوْتُ مِيْتَةً جَاهِلِيَّةً ـ مُسْنَدُ أَحْمَدَ (6534) অর্থঃ-হযরত ওমর (রাদিআল্লাহু আনহু) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন: আমি রাসুলুল্লাহি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামাকে বলতে শুনেছি : যে কেহই কেহ الْجَمَاعَةُ (আল-জামাআ’ত)দল তথাأَهْلُ السُّنَّةِ وَ الْجَمَاعَةِ (আহলুসসুন্নাহ ওআল জামাআ’ত) দলটি থেকে الْفُرْقَة (ফুরকাত) তথা দলে-উপদলে বিভক্ত হয়ে বিচ্ছিন্ন হয়ে মৃত্যু বরণ করবে সে জাহিলিয়্যাতের মৃত্যুতে মৃত্যু বরণ করবে । মুসনাদু আহমদ শরীফ, হাদিস শরীফ নং-৬৫৩৪।
“জাহিলিয়্যাতের আহবানে আহবান করার পদ্ধতি ও নিদর্শণঃ
এর পদ্ধতি ও নিদর্শণ হল, ” أرَْذلَ الْقرُُوْنِ “ (আরযালুল কুরুনি) তথা “ সর্বনিকৃষ্ট শতাব্দীর ” (হিজরী চতুর্থ শতাব্দী ও এর পরবর্তী শতাব্দীসমূহের) অন্তর্ভূক্ত কতিপয় নিকৃষ্ট মুসলিম মানুষ কর্তৃক ইসলামের নামে বা ইসলাম ধর্মের গুণাবলীর নামে এমনিক পবিত্র কুরআন ও হাদিস শরীফের বাক্য ও শব্দাবলীর নামের সাথে সম্পর্কিত ভিন্ন ভিন্ন নামে গঠিত বা প্রতিষ্ঠিত দল-উপদলের নাম “ أَهْلُ السُّنَّةِ وَ الْجَمَاعَةِ (আহলুসসুন্নাহ ওআল জামাআ’ত”) নামে নাম রাখা এবং তাদের কর্তৃক গঠিত বা প্রতিষ্ঠিত দল-উপদলগুলোকে মহান আল্লাহ ও তাঁর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামার অনূনমতি ব্যাতীত নিজ থেকেই উত্তম ঘোষণা দিয়ে উক্ত দল-উপদলগুলোকে নিয়েই নিজ নিজ ঘরে পরিবার-পরিজন,সন্তা-সন্ততি, পিতা-মাতা, ভাই-বোন, সভা-সমিতিতে, ওয়াজ-মাহফিলে, সেমিনার-সম্মেলন ইত্যাদিতে শ্রোতাদের সাথে, নিজ এলাকায় মসজিদে , নিজ মহল্লায়-নিজ গ্রামে মুসলিম জনগণের সাথে, নিজ পরিবারের সদস্যদের সাথে আলোচনা -পর্যালোচনা করাই হচ্ছে “জাহিলিয়্যাতেরআহবানেআহবান করার পদ্ধতি ও নিদর্শণ ।
(Footnote:[ ২২]) “আল্লাহর আহবানে আহবান” বাক্যটির ব্যখ্যাঃ
(২২ Footnote)ইসলামের অনূসারীদের জন্য আমাদের নবী মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামার প্রবর্তিত একমাত্র একটি মূল দল, বেহেস্তী দল الْجَمَاعَةُ (আল-জামাআ’ত) নামে দল তথা أَهْلُ السُّنَّةِ وَ الْجَمَاعَةِ (আহলুসসুন্নাহ ওআল জামাআ’ত)নামে দলটি করা ,মানা ও প্রচার করা হচ্ছে “আল্লাহর আহবানে আহবান” ।
অথবা উপরোক্ত তিনটি হাদিস শরীফে ভাষ্য অনূযায়ী প্রকৃত মুমিন-মুসলিম মাত্রই যিনি ইসলাম ধর্মের উপর আছেন মর্মে দাবী করেন তার অবশ্যই ” أرَْذلَ الْقرُُوْنِ “ (আরযালুল কুরুনি) তথা “ সর্বনিকৃষ্ট শতাব্দীর ” (হিজরী চতুর্থ শতাব্দী ও এর পরবর্তী শতাব্দীসমূহের) অন্তর্ভূক্ত কতিপয় নিকৃষ্ট মুসলিম বা কপট মুসলিম কর্তৃক ইসলামের নামে বা ইসলাম ধর্মের গুণাবলীর নামে এমনিক পবিত্র কুরআন ও হাদিস শরীফের বাক্য ও শব্দাবলীর নামের সাথে সম্পর্কিত ভিন্ন ভিন্ন নামে গঠিত দল-উপদলের দিকে আহবান না করে আমাদের নবী মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামার প্রবর্তিত ফরজ হিসেবে পালনীয় একমাত্র একটি বেহেস্ত দল أَهْلُ السُّنَّةِ وَ الْجَمَاعَةِ (আহলুসসুন্নাহ ওআল জামাআ’ত) নামে দলটির দিকে আহবান করা হচ্ছে “আল্লাহর আহবানে আহবান”এবং “ দৃঢ়ঈমানেরলক্ষণ”।
আল্লাহর আহবানে আহবান করার পদ্ধতি ও নিদর্শণঃ
এর পদ্ধতি ও নিদর্শণ হল, মুসলিম মানুষ কর্তৃক গঠিত বা প্রতিষ্ঠিত যে কোন দল-উপদলের নাম “ أَهْلُ السُّنَّةِ وَ الْجَمَاعَةِ (আহলুসসুন্নাহ ওআল জামাআ’ত”) নামে নাম রাখা এবং “ أَهْلُ السُّنَّةِ وَ الْجَمَاعَةِ (আহলুসসুন্নাহ ওআল জামাআ’ত”) নামটি নিয়ে নিজ নিজ ঘরে পরিবার-পরিজন,সন্তা-সন্ততি, পিতা-মাতা, ভাই-বোন, সভা-সমিতিতে, ওয়াজ-মাহফিলে, সেমিনার-সম্মেলন ইত্যাদিতে শ্রোতাদের সাথে, নিজ এলাকায় মসজিদে , নিজ মহল্লায়-নিজ গ্রামে মুসলিম জনগণের সাথে, নিজ পরিবারের সদস্যদের সাথে আলোচনা -পর্যালোচনা করেই হচ্ছে আল্লাহরআহবানেআহবান করার পদ্ধতি ও নিদর্শণ ।
(২ নং হাদিস শরীফ) (অর্থঃ- হারিছুল আশআ’রী (রাদিআল্লাহু আনহু )থেকে বর্ণিত, তিনি বণর্না করেছেন, রাসুলুল্লাহি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামা বলেছেন : আমি তোমাদেরকে পাঁচটি বিষয়ের আদেশ করছি, যে গুলোর বিষয়ে আল্লাহ [তাআ’লা] আমাকে আদেশ দিয়েছেন । ১. الْجَمَاعَة (আল-জামাআ’ত)নামে দল তথা أَھْلُ السُّنَّةِ وَ الْجَمَاعَةِ (আহলুসসুন্নাহ ওআল জামাআ’ত)নামে দলটির অন্তর্ভূক্ত হয়ে থাকতে, ২. শুনা (শুনতে), ৩. আনূগত্য করা (মানতে), ৪.হিজরত করা (হিজরত করতে) ৫.আল্লাহর পথে জিহাদ করা (জিহাদ করতে) ৪. । অতএব, যে কহ এক বিঘৎ (অর্ধহাত) পরিমান الْجَمَاعَة (আল-জামাআ’ত)নামে দল তথা أَھْلُ السُّنَّةِ وَ الْجَمَاعَةِ (আহলুসসুন্নাহ ওআল জামাআ’ত) নামে দল থেকে বাহির হয়ে গেল অর্থাৎ الْجَمَاعَة (আল-জামাআ’ত)নামে দল তথা أَھْلُ السُّنَّةِ وَ الْجَمَاعَةِ (আহলুসসুন্নাহ ওআল জামাআ’ত) নামে দলটি থেকে الفْرُْقةَ (ফু রকাত) তথা দলে-উপদলে বিভক্ত হয়ে বিচ্ছিন্ন হয়ে গেল সে তার গর্দান থেকে ইসলামের বন্ধন ছিন্ন করে ফেলল । কিন্তু সে পূনরায় ( তওবা করে ) ফিরে আসলে আসতে পারে । তবে, যে কেহ “জাহিলিয়্যাতের আহবানে আহবান” জানাল সে জাহান্নামের পাথরের (জাহান্নামের ইন্ধনের ) অন্তর্ভূক্ত । অতপর, তারা (সাহাবীগণ রাদিআল্লাহু আনহুম)বললে, ইয়া রাসুলাল্লাহ , যদি সে নামাজ পড়ে, রোজা রাখে তবুও, তিনি (রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামা ) বললেন, যদি সে নামাজ পড়ে, রোজা রাখে এবং সে ধারণা করে যে, সে মুসলিম । অতএব, তোমরা মুসলমানদেরকে তাদের নামে আহবান কর, যিনি তোমাদেরকে মুসলিম-মুমিন নামে অভিহিত করেছেন”, মুসনাদু আহমাদ শরীফ, হাদিস শরীফ নং-১৮০৭৯ , Footnote (2)।
(৩ নং হাদিস শরীফ ) (অর্থঃ- হারিছুল আশআ’রী (রাদিআল্লাহু আনহু )থেকে বর্ণিত, তিনি বণর্না করেছেন, রাসুলুল্লাহি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামা বলেছেন : সাবধান! আমি কি তোমাদেরকে পাঁচটি বাণীর (বিষয়ের) আদেশ করবনা, যে গুলোর বিষয়ে আল্লাহ আয্যা ওয়া জাল্লা আমাকে আদেশ দিয়েছেন । ১. الْجَمَاعَة (আল-জামাআ’ত)নামে দল তথা أَھْلُ السُّنَّةِ وَ الْجَمَاعَةِ (আহলুসসুন্নাহ ওআল জামাআ’ত) নামে দলটির অন্তর্ভূক্ত হয়ে থাকতে, ২. শুনা (শুনতে), ৩. আনূগত্য করা (মানতে), ৪.হিজরত করা (হিজরত করতে) ৫.আল্লাহর পথে জিহাদ করা (জিহাদ করতে) । অতএব, যে কহ এক বিঘৎ (অর্ধহাত) পরিমান الْجَمَاعَة (আল-জামাআ’ত)নামে দল তথা أَھْلُ السُّنَّةِ وَ الْجَمَاعَةِ (আহলুসসুন্নাহ ওআল জামাআ’ত) নামে দল থেকে বের হয়ে গেল অর্থাৎ الْجَمَاعَة (আল-জামাআ’ত)নামে দল তথা أَھْلُ السُّنَّةِ وَ الْجَمَاعَةِ (আহলুসসুন্নাহ ওআল জামাআ’ত)নামে দলটি থেকে الفْرُْقةَ (ফু রকাত) তথা দলে-উপদলে বিভক্ত হয়ে বিচ্ছিন্ন হয়ে গেল সে তার গর্দান থেকে ইসলামের বন্ধন ছিন্ন করে ফেলল । কিন্তু সে পূনরায় ( তওবা করে ) ফিরে আসলে আসতে পারে । তবে, যে কেহ “জাহিলিয়্যাতের আহবানে আহবান” জানাল সে জাহান্নামের পাথরের (জাহান্নামের ইন্ধনের/অধিবাসীর ) অন্তর্ভূক্ত । অতপর, একজন লোক বলল, ইয়া রাসুলাল্লাহ , যদি সে নামাজ পড়ে, রোজা রাখে তবুও, তিনি (রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামা ) বললেন, যদি সে রোজা রাখে এবং নামাজ পড়ে তথাপিও সে (জাহান্নামের ইন্ধনের/অধিবাসীর ) অন্তর্ভূক্ত। অতএব, তোমরা “আল্লাহর আহবানে আহবান”কর, যিনি তোমাদেরকে মুসলিম-মুমিন নামে অভিহিত করেছেন”। আল-মু’জামুল কাবির,তাবারানী শরীফ, হাদিস শরীফ নং- ৩৩৫৩, Footnote (3) ।
(ঘ) ভালবাসা, আদব তথা শিষ্টাচারিতার বিষয়টি আইেনর নিয়ন্ত্রণ বহির্ভূত ভক্তি-শ্রদ্ধা, মনের আন্তরিক অনুভূতি ও আবেগ তাড়িত বিষয় । ” خَیرُْ الْقرُُوْن الثلََّاثةَ “ (খাইরল কুরিনছ্ছালাছাহ) তথা সর্বোৎকৃষ্ট তিনশতাব্দীর” সাহাবীগেণর (রাদিআল্লাহু আনহুম), তাবেঈ ও তাবে’- তাবেঈনগেণর তালিকায় অন্তর্ভূক্ত উৎকৃষ্ট মুসলিম উলামােকরামগেণর প্রদত্ত রায়-মতামত , الاْجِتْھِاَدُ তথা গবেষণালব্ধ ألسنُّةَّ (আসসুন্নাহ) তথা নিয়ম, প্রণীত ফতওয়া , মিমাংসীত সিদ্ধান্ত ও মতবােদর হবহু অনূসারী ও পূর্ণ সমথর্নকারী, আমাদের নবী মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামার প্রবর্তিত ফরজ হিসেবে পালনীয় একমাত্র একটি বেহেস্তী দল “ الْجَمَاعَة “ (আল-জামাআ’ত) নামে দল তথা أَھْلُ السنُّةَّ وَ الْجَمَاعَةِ (আহলুসসুন্নাত ওআল জামাআত)নামে দলবদ্ধ সভ্যজনদের অন্তর-হৃদেয়ে আমাদের নবী মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামার প্রতি ভালবাসা, আদব তথা শিষ্টাচারিতা স্বতঃস্ফূর্তভাবে ও স্বয়ংক্রিয়ভাবে( আপনা-আপনি) তৈরী হয়ে যায় । কিন্তু ” أرَْذلَ الْقرُُوْنِ “ (আরযালুল কুরুনি) তথা “ সর্বনিকৃষ্ট শতাব্দীর ” (হিজরী চতুর্থ শতাব্দী ও এর পরবর্তী শতাব্দীসমূহের) অন্তর্ভূক্ত কতিপয় নিকৃষ্ট অসভ্যজনদের অন্তর-হৃদয়ে আমাদের নবী মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামার প্রতি এই ভালবাসা, আদব তথা শিষ্টাচারিতা স্বতঃস্ফূর্তভাবে ও স্বয়ংক্রিয়ভাবে( আপনা-আপনি) তৈরী হয় না । বরং ” أرَْذلَ الْقرُُوْنِ ” (আরযালুল কুরুনি) তথা “ সর্বনিকৃষ্ট শতাব্দীর ” (হিজরী চতুর্থ শতাব্দী ও এর পরবর্তী শতাব্দীসমূহের) অন্তর্ভূক্ত কতিপয় নিকৃষ্ট অসভ্যজনকে আমাদের নবী মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামার প্রতি ভালবাসা, আদব তথা শিষ্টাচারিতা আইনের মাধ্যেমে শিক্ষা দেওয়া হয় এই জন্য যে, তাদের অন্তরে মুনাফিকি তথা কপটতা থাকায় তারা সব সময় এবং সব বিষেয়ই এমনিক আমাদের নবী মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামার প্রতি ভালবাসা, আদব তথা শিষ্টাচারিতার মত বিষয়েও আইন তালাশ করে আর সভ্যজনের অন্তর-হৃদয়ে ভালবাসা, আদব তথা শিষ্টাচারিতা স্বতঃস্ফূর্তভাবে ও স্বয়ংক্রিয়ভাবে ( আপনা-আপনি) তৈরী হয়ে যায় বিধায় তাদের আইনের প্রয়োজন হয় না । এইটা তাদের সহজাত প্রবৃিত্তর অন্তর্ভূক্ত । এই আকিদা ও বিশ্বাসটি সারা মুসলিম বিশ্বের মুসিলম মানুেষর নিকট পৌঁছে দেওয়া । আমাদেরকে এই কথাটি ভালকরেই জানতে ও মানতে হবে যে, আমাদের নবী মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামার প্রতি ভালবাসা, আদব তথা শিষ্টাচারিতার মত বিষয়ে আইন তালাশ করা হচ্ছে মুনাফিকি তথা কপটতা । বরং ” أرَْذلَ الْقرُُوْنِ “ (আরযালুল কুরুনি) তথা “ সর্বনিকৃষ্ট শতাব্দীর ” (হিজরী চতুর্থ শতাব্দী ও এর পরবর্তী শতাব্দীসমূহের) অন্তর্ভূক্ত যেই মুসলিম মানুষই বর্ণিত বিষয়ে আইন তালাশ করবে সেই মুসলিম মানুষই কপট মুসলিম বা মুনাফিক মুসলিম । কারণ, তাদের অন্তর-হৃদয়ে আমাদের নবী মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামার প্রতি ভালবাসা, আদব তথা শিষ্টাচারিতা স্বতঃস্ফূর্তভাবে ও স্বয়ংক্রিয়ভাবে ( আপনা-আপনি) তৈরী হয় না । বরং ” أرَْذلَ الْقرُُوْنِ “ (আরযালুল কুরুনি) তথা “ সর্বনিকৃষ্ট শতাব্দীর ” (হিজরী চতুর্থ শতাব্দী ও এর পরবর্তী শতাব্দীসমূহের) অন্তর্ভূক্ত কতিপয় নিকৃষ্ট কপট মুসলিম বা মুনাফিক মুসলিম মানুষের অন্তর-হৃদয়ে আমাদের নবী মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামার প্রতি ভালবাসা, আদব তথা শিষ্টাচারিতা কঠোর আইনের মাধ্যমে অস্থায়ীভাবে প্রবেশ করাতে হয় । তবে, ” أرَْذلَ الْقرُُوْنِ “ (আরযালুল কুরুনি) তথা “ সর্বনিকৃষ্ট শতাব্দীর ” (হিজরী চতুর্থ শতাব্দী ও এর পরবর্তী শতাব্দীসমূহের) অন্তর্ভূক্ত কতিপয় নিকৃষ্ট কপট মুসলিম বা মুনাফিক মুসলিম মানুষের অন্তর-হৃদয়ে আমাদের নবী মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামার প্রতি ভালবাসা, আদব তথা শিষ্টাচারিতা স্থায়ী হয় না । এইটা ই জন্য যে, তাদের অন্তর-হৃদয়ে আমাদের নবী মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামার প্রতি ভালবাসা সহজাত প্রবৃত্তির অন্তর্ভূক্ত নয়, বরং আপত্তিকর বিষয় ও আইনি বিষয় । ফলে, তাদের নিকট আমাদের নবী মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামার প্রতি ভালবাসা, আদব তথা শিষ্টাচারিতা আপত্তিকর বিষয় ও আইনি বিষয় হওয়ায় ” أرَْذلَ الْقرُُوْنِ “ (আরযালুল কুরুনি) তথা “ সর্বনিকৃষ্ট শতাব্দীর ” (হিজরী চতুর্থ শতাব্দী ও এর পরবর্তী শতাব্দীসমূহের) অন্তর্ভূক্ত কতিপয় নিকৃষ্ট কপট মুসলিম বা মুনাফিক মুসলিম মানুষের অন্তর-হৃদয়ে আমাদের নবী মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামার প্রতি ভালবাসা, আদব তথা শিষ্টাচারিতা স্থায়ী না হয়ে তাদের মৃত্যকাল পর্যন্ত অস্থায়ীই থেকে যায় । এই বিষয়ে বিস্তারিত বিবরণ www.baitulilliyeen.com নামে Website টিতে প্রদত্ত আমার লিখিত (” كَشْفُ المُْبْھَمِ (عَلَى ضَوْءِ أهْلِ السُّنَّةِ وَ الْجَمَاعَةِ ” “কাশফুল মবুহাম” (আলা দওয়ি আহলিসসুন্নাহ ওআল জামাআ’ত) (আহলুসসুন্নাহ ওআল জামাআ’তের আলোকে)▓“জটিল বিষয়ের সমাধান” ▓ নামক বইটির ৪৮ নং সূচীপত্র দ্রষ্টব্য। সম্মাণিত পাঠক বইটি Download করে অথবা মেনু বারের (Menubar) Book >Kasfumubham নামে মেনুতে (Menu) Click করে দেখতে পারেন ।
(ঙ) ” أرَْذلَ الْقرُُوْنِ “ (আরযালুল কুুরুনি) তথা “ সর্বনিকৃষ্ট শতাব্দীর ” (হিজরী চতুর্থ শতাব্দী ও এর পরবর্তী শতাব্দীসমূহের ) অন্তর্ভূক্ত কতিপয় বেয়াদব, অসভ্যজন ও মুনাফিকেদর চিহ্ন এই যে, তারা আমাদের নবী মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামার প্রবর্তিত ফরজ হিসেবে পালনীয় একমাত্র একটি বেহেস্তী দল “ الْجَمَاعَة “ (আল-জামাআ’ত) নামে দল তথা أَھْلُ السنُّةَّ وَ الْجَمَاعَةِ (আহলুসসুন্নাত ওআল জামাআত)নামে দলের মুসিলম আলিমগেণর আকিদা ও বিশ্বাস বিরোধী, আমােদর নবী মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামার “ِ عِلْمُ الغْیَْب “ (ইলমলু গায়িব) তথা “অদৃশ্য বিষয়ের জ্ঞান” অস্বীকার কারী, “আমাদর নবী মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামা ( نُوْرٌ ) নূর থেকে সৃষ্ট” বিষয়টিও অস্বীকার কারী এবং আমাদর নবী মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামার নাম বার বার উচ্চারিত হওয়ার সাথে সাথে তাৎক্ষণিক দরূদ-সালাম বার বার পড়তে ক্লান্ত । ” أرَْذلَ الْقرُُوْنِ (আরযালুল কুরুনি) তথা “ সর্বনিকৃষ্ট শতাব্দীর ” (হিজরী চতুর্থ শতাব্দী ও এর পরবর্তী শতাব্দীসমূহের) অন্তর্ভূক্ত বেয়াদব, অসভ্যজন ও মুনাফিকদের কার্যকলাপগুলো এবং আমাদের নবী মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামার প্রবর্তিত ফরজ হিসেবে পালনীয় একমাত্র একটি বেহেস্তী দল “ الْجَمَاعَة “ (আল-জামাআ’ত) নামে দল তথা أَھْلُ السنُّةَّ وَ الْجَمَاعَةِ (আহলুসসুন্নাত ওআল জামাআত)নামে দল বজর্নকারী মুসিলম সমাজে মুসলিম হিসেব পরিচিত কিন্তু সে মহান আল্লাহ তাআ’লা এবং তাঁর রাসুল, আমাদের নবী মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামার নিকট অমুসিলম হিসেব গণ্য এমন মুসিলমেদের কার্যকলাপগুলো www.baitulilliyeen.com + www.baitulilliyeen.net নামে Website িটর মাধ্যমে সারা মুসলিম বিশ্বের মুমিন-মুসলিম মানুেষর নিকট পৌঁছে দেওয়া ।